কেবি ২৩ ডিসেম্বার ২০২৪ ১২:৫৩ পি.এম
এনএস ডেস্ক : গত দুই সপ্তাহে বেড়ে এখন ১২৬ টাকা ছাড়িয়েছে। বেশ কিছুদিন ১২০ থেকে ১২২ টাকায় স্থিতিশীল ছিল ডলার। বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে হঠাৎ বেশি দরে ডলার কিনছে এমন ১৩টি ব্যাংক চিহ্নিত করে সম্প্রতি তাদের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাখ্যা চাওয়ার তালিকায় রাষ্ট্রীয় মালিকানার দুটি এবং বেসরকারি খাতের ১১টি ব্যাংক রয়েছে।
ব্যাখ্যা তলব করা ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে– জনতা, রূপালী, ব্র্যাক, দ্য সিটি, ইস্টার্ন, শাহ্জালাল ইসলামী, ট্রাস্ট, মার্কেন্টাইল, যমুনা, ইউসিবি, এনসিসি, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ও আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। দেশের মোট রেমিট্যান্সের বড় অংশ আসে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে। এর মধ্যে কোনো কোনো ব্যাংকে রেমিট্যান্স হঠাৎ করে ব্যাপক বেড়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত রেমিট্যান্সে ২৮ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি রয়েছে। রপ্তানি আয় বেড়েছে ১২ শতাংশের বেশি। আবার বিদেশি বিভিন্ন দাতা সংস্থা থেকে কম সুদের ঋণ মিলছে। এ অবস্থায় হঠাৎ ডলারের দর বৃদ্ধির বিষয়টি উদ্বেগের। হাতে যথেষ্ট ডলার রয়েছে এমন ব্যাংকও বেশি দরে ডলার কিনছে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে দর বাড়ানো হচ্ছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত মেনে গত ৮ মে ডলার বেচাকেনায় ‘ক্রলিং পেগ’ চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই দিন একবারে ৭ টাকা বাড়িয়ে ডলারের মধ্যবর্তী দর ১১৭ টাকা করা হয়। তখন মৌখিকভাবে বলা হয়, ১১৭ টাকার সঙ্গে ১ টাকা যোগ বা বিয়োগ করে ডলার বেচাকেনা করা যাবে। এর পর সরকার পরিবর্তনের পর ১১৭ টাকার সঙ্গে আড়াই শতাংশ তথা ১২০ টাকা দরে ডলার বিক্রির সুযোগ দেওয়া হয়। এমন দরেই ডলার বেচাকেনা হচ্ছিল। এর মধ্যে ৫ ডিসেম্বর আইএমএফের টিম ঢাকায় এসেছে। তারা ডলারের দর উঠানামা না দেখে প্রশ্ন তোলে। বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর মাসের ১৮ দিনে আরও ১৮৬ কোটি ডলার প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। আগের বছরের ডিসেম্বরের একই সময়ের তুলনায় যা ৪২ দশমিক ২২ শতাংশ বেশি। আর জুলাই থেকে ১৮ ডিসম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স ঠেকেছে ১ হাজার ২৯৯ কোটি ডলারে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে যা ২৮৮ কোটি ডলার বা ২৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি। যে কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে। গত বুধবার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার।
বিগত সরকারের সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক অনেক দিন ধরে ডলারের দর কৃত্রিমভাবে ৮৪ থেকে ৮৬ টাকায় ধরে রেখেছিল। একই সঙ্গে রিজার্ভ বাড়াতে তখন প্রচুর বিদেশি ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়। এভাবে রিজার্ভ বেড়ে ২০২১ সালের আগস্টে ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। তবে করোনা পরবর্তী অর্থনীতিতে বাড়তি চাহিদা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর তা আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। ২০২১ সালের আগস্ট থেকে ডলারের দর বেড়ে এ পর্যায়ে এসেছে।
আগামীর বাজেট ব্যবসাবান্ধব হবে বলে জানালেন এনবিআর চেয়ারম্যান
আরাকান আর্মির বাধায় টেকনাফ বন্দরে পণ্য আমদানি বন্ধ
২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
এপ্রিলের প্রথম ১২ দিনে রেমিটেন্স এল ১২৫ কোটি ডলার
লিটারে ১৪ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানো হলো ৩৩ শতাংশ
এবার স্বর্ণের দাম বাড়লো ভরিতে ৪১৮৭ টাকা
পাচার হওয়া সম্পদের বড় অংশ জব্দ হবে ছয় মাসের মধ্যে: গভর্নর
বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলো ভারত
প্রথম প্রান্তিকের ধাক্কা কাটিয়ে কিছুটা ঘুরে দাঁড়াল জিডিপি
আইএমএফ-এর ঋণের অর্থ ছাড়ে সঙ্কট!
চট্টগ্রাম কেইপিজেড পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২৫ শুরু
রেমিট্যান্স প্রবাহে অভূতপূর্ব উল্লম্ফন, মার্চে সর্বোচ্চ আয়
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয়: অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্কে পোশাকের চাহিদা কমবে
বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ালো যুক্তরাষ্ট্র
ঋণের অর্থ ছাড়ের আগে আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল
আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে হিসাব করা রিজার্ভ ২০.৩০ বিলিয়ন ডলার
ছুটির দিনেও যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা
ছুটির দিনেও ৪ ব্যাংক খোলা আজ
৪১৮ কোটি টাকায় ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
ঈদের দীর্ঘ ছুটিতেও অর্থনীতি সচল থাকবে: অর্থ উপদেষ্টা
এপ্রিলেই চট্টগ্রাম থেকে পাইপলাইনে তেল আসবে ঢাকায়
ব্যাংক খাতে সংকট: স্থিতিশীলতা রক্ষায় বিপুল অর্থ মুদ্রণ
এপ্রিলের শেষ নাগাদ মিলবে নতুন নোট : গভর্নর
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিচেই কেনাবেচা হচ্ছে নতুন নোট
স্বস্তি ফিরছে অর্থনীতিতে
বাজেটে কথার ফুলঝুরি থাকবে না : অর্থ উপদেষ্টা
ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি চাল