কেবি ১৭ সেপ্টেম্বার ২০২৪ ০৩:০৮ পি.এম
এনএস ডেস্ক : বিশ্বব্যাংক হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান বলেছেন, অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তাদের কাছ থেকে আর্থিক ও কারিগরি সাহায্য চেয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বিশ্ব ব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া দফতরের আঞ্চলিক পরিচালক ম্যাথিউ এ ভারজিসের নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, এ পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই দাতাদের সঙ্গে নতুন ঋণ নিয়ে একের পর এক বৈঠক চলছে। পাশাপাশি চীন ও রাশিয়ার ঋণের সুদহার পর্যালোচনা করছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রধান যে সমস্যা বা চ্যালেঞ্জগুলো রেখে গেছে এর মধ্যে আর্থিক দুর্দশা অন্যতম। ব্যাংকে রিজার্ভ বা বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন এখন ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে, যা দুবছর আগের তুলনায় অর্ধেকেরও কম। পাশাপাশি বিদ্যুৎ-জ্বালানি আমদানি করা ছাড়াও মেগা প্রকল্পগুলোর জন্য চীন, রাশিয়া ও অন্যান্য দাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে নেয়া ঋণের কিস্তি পরিশোধের চাপ রয়েছে।
বৈঠক প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আজকে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একটা নিয়মিত ও ধারাবাহিক আলোচনা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান। আমরা তাদের কাছ থেকে আর্থিক ও কারিগরি সাহায্য চেয়েছি।’
‘আমাদের সংস্কারগুলোর জন্য সহায়তা দরকার, সহসা একটা বাজেট সাপোর্ট দরকার। লিকুইডিটি সাপোর্টও চেয়েছি। ওরা দিতে সম্মত হয়েছে। আমি চলমান প্যাকেজের বাইরে বাড়তি কিছু সাহায্য চেয়েছি; ওরাও দিতে সম্মত হয়েছে। তাদের মনোভাব মোটামুটি ইতিবাচক। ওরা বেশ খোলা মনে আলোচনা করেছে,’ বলেন উপদেষ্টা।
সরকারের পক্ষ থেকে সর্বমোট দুই বিলিয়ন ডলার সাহায্য চাওয়া হয়েছে বলে এক সাংবাদিক উল্লেখ করলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিলিয়ন বা টাকার অঙ্কের কথা বলবো না। এই বছরের জন্য তারা একটা বাজেট সহায়তা দেবে। আমরা আরও কিছু এক্সপেক্ট করেছি। কী কী প্রকল্প আমরা নেবো, সে অনুযায়ী সেটা চূড়ান্ত হবে।’
বিশ্বব্যাংক ঋণের সঙ্গে কোনো শর্ত দিচ্ছে কিনা? এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘শর্ত নয়, আমাদেরকে কতগুলো অ্যাকশন নিতে হবে। আমরা বলেছি যে, ওটা যেন বাস্তবায়নযোগ্য হয়। এমন অ্যাকশন নেয়া যাবে না, যেটা আমাদের পক্ষে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। পরে তারা টাকাও দেবে না। তাহলে তো হবে না। আমরা সোজাসুজি বলেছি যে, আমাদের সংস্কারের জন্য যেসব বিষয় বাস্তবায়নযোগ্য হয়, সে ধরনের অ্যাকশন যেন আমাদের দেয়া হয়।’
তিনি বলেন, আর্থিক খাত সংস্কারে বাংলাদেশকে বিশ্বব্যাংক এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলারের ঋণসহায়তা দেবে। এর মধ্যে পলিসিভিত্তিক লোন হিসেবে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার এবং ইনভেস্টমেন্ট লোন ও গ্যারান্টি ফ্যাসিলিটি হিসেবে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দেয়া হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে এ ঋণ অনুমোদন হওয়ার কথা রয়েছে।
আগামীর বাজেট ব্যবসাবান্ধব হবে বলে জানালেন এনবিআর চেয়ারম্যান
আরাকান আর্মির বাধায় টেকনাফ বন্দরে পণ্য আমদানি বন্ধ
২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
এপ্রিলের প্রথম ১২ দিনে রেমিটেন্স এল ১২৫ কোটি ডলার
লিটারে ১৪ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানো হলো ৩৩ শতাংশ
এবার স্বর্ণের দাম বাড়লো ভরিতে ৪১৮৭ টাকা
পাচার হওয়া সম্পদের বড় অংশ জব্দ হবে ছয় মাসের মধ্যে: গভর্নর
বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলো ভারত
প্রথম প্রান্তিকের ধাক্কা কাটিয়ে কিছুটা ঘুরে দাঁড়াল জিডিপি
আইএমএফ-এর ঋণের অর্থ ছাড়ে সঙ্কট!
চট্টগ্রাম কেইপিজেড পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২৫ শুরু
রেমিট্যান্স প্রবাহে অভূতপূর্ব উল্লম্ফন, মার্চে সর্বোচ্চ আয়
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয়: অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্কে পোশাকের চাহিদা কমবে
বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ালো যুক্তরাষ্ট্র
ঋণের অর্থ ছাড়ের আগে আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল
আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে হিসাব করা রিজার্ভ ২০.৩০ বিলিয়ন ডলার
ছুটির দিনেও যেসব এলাকায় ব্যাংক খোলা
ছুটির দিনেও ৪ ব্যাংক খোলা আজ
৪১৮ কোটি টাকায় ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
ঈদের দীর্ঘ ছুটিতেও অর্থনীতি সচল থাকবে: অর্থ উপদেষ্টা
এপ্রিলেই চট্টগ্রাম থেকে পাইপলাইনে তেল আসবে ঢাকায়
ব্যাংক খাতে সংকট: স্থিতিশীলতা রক্ষায় বিপুল অর্থ মুদ্রণ
এপ্রিলের শেষ নাগাদ মিলবে নতুন নোট : গভর্নর
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিচেই কেনাবেচা হচ্ছে নতুন নোট
স্বস্তি ফিরছে অর্থনীতিতে
বাজেটে কথার ফুলঝুরি থাকবে না : অর্থ উপদেষ্টা
ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি চাল