নিউজ ডেক্স ১৪ জুন ২০২৪ ১০:৫৮ এ.এম
গাজীপুর থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে চার বছরের মেয়েকে নিয়ে রঞ্জনা আক্তার নামের এক নারী চিকিৎসা করতে এসেছেন । টিকিটের লম্বা লাইন ও চিকিৎসকের জন্য অপেক্ষা করার এক পর্যায়ে শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তার।
কিন্তু জরুরি এমন পরিস্থিতিতে দশ মিনিটি ধরে খুঁজেও বহির্বিভাগে নারীদের জন্য কোনো শৌচাগার পেলেন না তিনি। উপায় না পেয়ে দুজন ইন্টার্ন ডাক্তারের দ্বরস্থ হলেন। কিন্তু ডাক্তারদেরও জানা নেই শৌচাগার কোনদিকে।
একজন বললেন, নিচের রোগীদের জন্য শৌচাগার নেই। তবে সিঁড়ির নিচে একটি আছে, সেটি তিনি ব্যবহার করতে পারেন।
রঞ্জনার সঙ্গে সিঁড়ির নিচের সেই শৌচাগারের কাছে গিয়ে যা দেখা গেল, শৌচারগারটিকে মনে হবে অনেকটা পরিত্যক্ত গুহার মত। প্রবেশ পথে বোর্ডে লেখা ‘ডেন্টাল ছাত্রী হোস্টেল, টয়লেট (মহিলা)’। দরজার ডান দিকে রাখা হয়েছে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ বুথ।
শৌচাগারের ভেতরের দৃশ্য আরো ভয়াবহ। টিমটিম করে জ্বলতে থাকা বাতির আলোয় ভুতুড়ে রূপ নিয়েছে জায়গাটি। দেয়ালের এক পাশে পড়ে আছে দুটি হুইল চেয়ার। ডাস্টবিন দেখলে মনে হবে কয়েক বছরেও তা পরিষ্কার হয়নি। প্রচণ্ড দুর্গন্ধে শ্বাস নেওয়াই দায়। দেয়ালের পলেস্তরা খসে পড়ছে জায়গায় জায়গায়। পানি, কাদা আর রক্তে মাখামাখি মেঝে। হাত ধোয়ার জন্য বেসিন ভর্তি নোংরা কাগজ, টিস্যু, স্যানিটারি ন্যাপকিন, ডায়াপার, মোবাইল ফোনের কভারের মত নানা জিনিসে।
বহির্বিভাগে আসা নারীদের জন্য এই হাসপাতালে আছে মাত্র তিনটি শৌচাগার কক্ষ, যার সবগুলোরই একই অবস্থা। বাধ্য হয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে এই নোংরা শৌচাগারই নারীদের ব্যবহার করতে হচ্ছে।
গত ১৮ থেকে ২৪ মে পর্যন্ত রাজধানীর কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল ঘুরে শৌচাগারের একই অবস্থা দেখা গেছে। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) ঢাকার ১২টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের উপর গবেষণা করেছে। সেখানে দেখা গেছে সরকারি হাসপাতালের ৬৮ শতাংশ টয়লেট অবকাঠামোগত দিক বিবেচনায় ব্যবহার উপযোগী। তবে পরিচ্ছন্ন টয়লেট আছে মাত্রা ৩৩ শতাংশ।
আইসিডিডিআরবি’র গবেষকরা ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি সিডনি, অস্ট্রেলিয়া এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) সহযোগিতায় এই গবেষণা পরিচালনা করেন।
সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ২৫টির মত টয়লেট ঘুরে দেখা গেছে, সবকটিই নোংরা। অর্থোপেডিক্স অ্যান্ড ট্রমাটোলজি বিভাগের ১০২, নিউরোসার্জারির ১০৪ ও ১০৫, ফিজিক্যাল মেডিসিন বিভাগের ২০৮ নম্বর ওয়ার্ড ও কয়েদিদের শৌচারগুলোরও প্রায় একই অবস্থা।
১০২ নম্বর ওয়ার্ডে মোট শয্যা আছে ৪০টি। রোগী ও তাদের স্বজনদের জন্য শৌচাগার কক্ষ আছে ১২টি, এর মধ্যে তিনটি তালাবন্ধ। দুটি বেসিনের একটির কল ভাঙা বলে একেবারেই ব্যবহার অনুপযোগী। প্রায় প্রতিটি শৌচাগার কক্ষের টিনের দরজা নিচ থেকে ভাঙা ও জং ধরা। মেঝে ও দেয়ালে শ্যাওলা, কাদা, দুর্গন্ধে ভরা সবগুলো।
নিউরোসার্জারি বিভাগের রোগীরা খুবই ঝঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকেন। কিন্তু স্পর্শকাতর এই বিভাগে নারীদের ১০৪ ও পুরুষদের ১০৫ নম্বর ওয়ার্ডের শৌচাগারের অবস্থাই সবচেয়ে নাজুক।
দুটি ওয়ার্ডেই প্রবেশের সরু পথ থেকে নোংরা-আবর্জনার শুরু। ভেতরে ছোট ছোট ৬টি করে শৌচাগার কক্ষ আছে। কয়েকটির দরজা নিচ থেকে ভাঙা। মেঝে, দেয়াল, কমোড, বেসিনের আশপাশে জমে আছে দীর্ঘদিনের ময়লা। ওজু ও পা ধোয়ার স্থানে হারপিক ও ঝাড়ু দেখা গেলেও সেগুলো ব্যবহার হয় বলে মনে হবে না।
গোসলের স্থানে পড়ে থাকা তিনটি ময়লার বিন থেকে তীব্র দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। ১০৪ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকজন নার্স ও ডিউটি ডাক্তার জানালেন, তাদের জন্য আলাদা শৌচাগার আছে। সেগুলো বাইরে থেকে বেশ পরিচ্ছন্নই দেখা গেছে।
কিছুটা ব্যতিক্রম ফিজিক্যাল মেডিসিন বিভাগ। এই বিভাগের শৌচাগারগুলো তুলনামূলক কম নোংরা। আছে প্লাস্টিকের দরজা। মেঝেতে নোংরাও কম। শৌচাগারের ছোট কক্ষগুলোতে ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হয় প্রায়ই। তবে বেসিন থাকলেও ছিল না সাবান; আর নোংরা ময়লার পাত্র ছিল এখানেও।
এই বিভাগের সামনে রয়েছে কয়েদিদের চারটি শৌচাগার। তবে তিনটিই তালাবন্ধ আর সঙ্গে দুর্গন্ধ আর ময়লা তো আছেই।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে প্রতিদিন বহির্বিভাগে প্রায় ২ হাজার ও আন্তঃবিভাগে (ইনডোর) ২০০ জন রোগী সেবা নেন। হাসপাতালটির পচ্ছিন্নতাকর্মীর সংখ্যা ২৭।
শৌচাগারের দুরাবস্থা নিয়ে কথা হয় হাসপাতালের প্রশাসন শাখার প্রধান সহকারী স্বপন চন্দ্র সূত্রধরের সঙ্গে। তিনি বলেন, “সুইপারের জন্য মোট পোস্ট আছে ৩৭টি যদিও কাজ করছে ২৭ জন। এত কম লোক দিয়ে তো এত টয়লেট পরিষ্কার রাখা যায় না। তাই টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য ৭০ জন আউটসোর্সিং কর্মী রয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা পালা (রোস্টার) করে কাজ করেন। সকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তাদের কাজের পালা ভাগ করা হয়।
বেসিন আছে, কল নেই
জাতীয় কিডনি রোগ ও ইউরোলজি ইনস্টিটিউটের শৌচাগারগুলোরই যেন দরকার চিকিৎসার।
গত ২১ মে হাসপাতালটির নেফ্রোলজি বিভাগের পুরুষ ও নারী ওয়ার্ড ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় প্রতিটি শৌচাগারের মেঝেতে পানি, কাদা, খাবারের উচ্ছিষ্ট পড়ে আছে। ভেতরে ঢুকতেই সামনে পড়ে মুখ খোলা বড় ময়লার বিন আর তাতে উড়ছে মাছি। পচা খাবারের দুর্গন্ধে ভেতরে যাওয়াই রোগীদের জন্য কঠিন।
নেফ্রোলজি বিভাগের নারী ওয়ার্ডে শয্যা আছে ৪৪টি। আর শৌচাগার ও গোসলখানা রয়েছে ৬টি করে। বেসিন আছে মোট ১২টি কিন্তু কল আছে একটিতে। নেই হাত ধোয়ার সাবান।
বেসিনে বাটি ও প্লেট পরিষ্কার করছিলেন চল্লিশোর্ধ্ব আঙুরা বেগম। ময়মনসিংহ থেকে তিনি এসেছেন মেয়ের চিকিৎসার জন্য।
তিনি বললেন, “এত কষ্ট হয় বলতে পারমু না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে থাকতে হয় বেসিন ব্যবহার করতে। নোংরা বাথরুম নিয়ে সুইপারদের কিছু বলা যায় না। তারা চিল্লাচিল্লি করে। বলে ‘আপনেরা পরিষ্কার রাখতে পারেন না?’”
ভুক্তভোগী এই নারী জানান, পরিচ্ছন্নতাকর্মী সকালে ও দুপুরে পরিষ্কার করতে আসেন। যদিও ওইদিন বিকাল ৪টার সময়ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দেখা মেলেনি।
নেফ্রোলজি বিভাগের পুরুষ ওয়ার্ডে বেড আছে ৫৫টি। আর টয়লেট, গোসলখানা ও বেসিনের সংখ্যা নারী ওয়ার্ডের সমানই। তবে বেসিনের কল আছে ৪টি। মেঝেতে পানি, কাদা, ইউরিন, ময়লার দুর্গন্ধ, দড়িতে ঝুলানো কাপড় এখানেও দেখা গেছে।
শৌচাগারের দুরাবস্থা নিয়ে চেষ্টা করেও এই হাসপাতালের কারো সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে যোগাযোগের জন্য কোনো ফোন নম্বরও পাওয়া যায়নি।
টয়লেট যেন পরিত্যক্ত স্থান
শৌচাগারের ঢোকার মুখে পচা খাবার পড়ে আছে। জং ধরা পাইপ ভেঙে নোংরা পানিতে মেঝে থৈ থৈ। শৌচাগারে কক্ষ আছে পাঁচটি। তবে ব্যবহারের উপযোগী মাত্র দুটি। আছে দুটি গোসলখানা, কিন্তু কল নেই একটিতেও। পা ধোয়ার দুটি স্থানে শ্যাওলার পরত পড়ে গেছে। কোথাও পলেস্তরা খসে পড়ছে আর কোথাও দেয়ালে রং বদলে গিয়ে জমেছে কালো ময়লা।
শৌচাগারের বাইরে চুলায় রান্না করছিলেন তিন নারী। তারা বললেন, সরকারি হাসপাতালের বাথরুম এরচেয়ে আর কী ভালো হবে! ৩৫ শয্যার ১৫৫ ওয়ার্ডে রোগী তাদের স্বজন মিলিয়ে আছেন ৭০ জনের বেশি। ওয়ার্ডের অন্য পাশে আছে আরেকটি শৌচাগার ও গোসলখানা। কিন্তু সেখানেও যথারীতি শোচনীয় অবস্থা।
১৫৮ নম্বর ওয়ার্ডে শৌচাগার ও গোসলখানার সাতটি কক্ষ রয়েছে। ওজু ও পা ধোয়ার স্থান দুটি। আর মুখ ও হাত ধোয়ার স্থানে তিনটি কল চালু আছে ও দুটি ভাঙা। অন্য টয়লেটগুলোর মত এখানেও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের দেখা মিলেছে।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “টয়লেট মেরামতের কাজ তো চলছেই। এটি চলমান প্রকল্পের আওতায় থাকবে।
“এছাড়া টয়লেটের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। নতুন একটি বিল্ডিংয়ের কাজ কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে। তখন সংখ্যার সমস্যা থাকবে না।”
শৌচাগারের ঢোকার মুখ ঘুরছে কুকুর
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নারীদের (আন্তঃবিভাগে) একটি শৌচাগারের প্রবেশমুখ কুকুরকে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে। বাইরে কাগজে লেখা ‘মহিলা বাথরুম’ কিন্তু সংকটের কারণে পুরুষদেরও ব্যবহার করতে হচ্ছে। ভেতরে ছোট ছোট শৌচাগার ও গোসলখানার কক্ষ আছে ছয়টি করে। তিনটি কল ভেঙে সারাক্ষণই সেখানে পড়ছে পানি। ফলে বাইরের অংশও ভেসে যাচ্ছে। প্রতিটি শৌচাগারেই ময়লা ও শ্যাওলার পরত। এতই দুর্গন্ধ যে, নাকে কাপড় চেপে টয়লেট ব্যবহার করছেন রোগী ও স্বজনরা।
১১২ নম্বর ওয়ার্ডের পাশে পুরুষ টয়লেটেও কাদা, ময়লা, দুর্গন্ধ, নোংরা পানি সবই আছে।
ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের শৌচাগারে প্রবেশের স্থানে রাখা দুটি ময়লার বড় বিন। এখানে গোসলখানা একটি, শৌচাগার দুটি। চিকিৎসা নিতে আসা লোকজন লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ব্যবহার করছেন নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার।
বহির্বিভাগের জন্য একটি গণশৌচাগারও রয়েছে। কিন্তু গত ২৩ মে বেলা দুপুর ৩টার পর সেটি তালাবন্ধ পাওয়া যায়। বাইরে ছিল ময়লার স্তূপ।
শৌচাগারের দুরাবস্থা এবং মানুষের ভোগান্তির কথা স্বীকার করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, “সরকারি হাসপাতালগুলোতে মানুষ বিনামূল্যে সেবা পাচ্ছে কিন্তু ভালোমানের টয়লেট পাচ্ছে না। তাই পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ সব সরকারি হাসপাতালের টয়লেট সমস্যার ভালো সমাধান হতে পারে। হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতা খাত ও এনজিওর আর্থিক সহায়তায় ইনডোরে টয়লেট তৈরি ও পরিচ্ছন্নতা সেবা দিতে উদ্যোগ হিসেবে চিঠির খসড়া তৈরি করা হয়েছে। মন্ত্রণালায়ও এ বিষয়ে ইতিবাচক।”
পরিচালক বলেন, “টয়লেটের সংখ্যা নিয়ে সমস্যা নেই তবে পরিষ্কার রাখাটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ। টয়লেট ব্যবহারকারীদের অজ্ঞতা এবং সুইপারের সংকট; দুই কারণেই এমন চিত্র তৈরি হয়েছে। প্রতিটি টয়লেটের জন্য একজন নির্দিষ্ট সুইপার থাকলে পরিষ্কার থাকত কিন্তু এমন তো সম্ভব হচ্ছে না। আর দীর্ঘদিন ধরে কোনো পরিষ্কারকর্মী নিয়োগও হচ্ছে না।”
টয়লেট মেরামতের জন্য চলতি অর্থবছরে সিভিল ওয়ার্কের অনুমোদন পাওয়া গেছে বলেন জানান মো. আসাদুজ্জামান।
“হাসপাতালের পরিচালকের কোনো ফান্ড থাকে না, ফলে চাইলেও অনেক কাজ করতে পারি না। ৩০টির বেশি কোডে টাকা দেওয়া হয়। এই কোডের বাইরে যাওয়া যায় না। তাই মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তালিকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতে হয়। আবার অনুমোদন আসতেও অনেক সময় লেগে যায়। এতে করে তৈরি হয় নতুন সমস্যার।”
সরকারি হাসপাতালগুলোর শৌচাগারের দুরাবস্থা দূর করতে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে কিনা, তা জানতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি কল ধরেননি। এসএমএস পাঠিয়েও তার সাড়া পাওয়া যায়নি।
টয়লেট সেবায় ভূমিজ
ভূমিজ নামে একটি এনজিও এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্যোগে বহির্বিভাগে দুটি শৌচাগার চালু রয়েছে। পরিচ্ছন্নতার কারণে এগুলো বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। একটি সকাল ৬টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত চালু থাকে অন্যটি ২৪ ঘণ্টাই ব্যবহার করা যায়।
টয়েলেটের সামনে বসা কর্মী মোজাম্মেল হোসেন বলেন, “প্রতিদিন প্রায় পাঁচশরও বেশি মানুষ এই সেবা নিচ্ছেন।”
নবীন নিউজ/জেড
ভিটামিন ই ক্যাপসুলের বিকল্প তিন খাবার
এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে
দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ঢাকাবাসী, মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
গোমস্তাপুরে নার্সের অবহেলায় শিশুর মৃত্যু, তিন নার্স সাময়িক বরখাস্ত
দেশে ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত
শীতের তীব্রতায় ঠান্ডাজনিত রোগে কাবু শিশু-বয়স্করা
শ্বাসতন্ত্রে নতুন ভাইরাস: বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা নতুন মহামারির
ইটনায় তিন চিকিৎসকে চলছে ২ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা
চিকুনগুনিয়ায় ৬৭, জিকা ভাইরাসে ১১ রোগী শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৫১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
চট্টগ্রামে আরও ৫১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
চমেক হাসপাতালে স্যালাইন সংকট
চট্টগ্রামে দিন দিন রেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রুগী
জন্মনিয়ন্ত্রণে ইনজেকশন নিয়ে ঝুঁকিতে নারীরা
ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসকসহ ৭৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কুমিল্লায় ১১৭ গ্রামে আর্সেনিক আতংক
বৃহস্পতিবার থেকে সিলেটে শুরু হচ্ছে এইচপিভি টিকা
ডেঙ্গুতে ২৫০ জনের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে কিশোরীদের দেওয়া হবে এইচপিভি টিকা
ডেঙ্গুতে ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১২১
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, ১১৮৬ রোগী হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে দুই শতাধিক মৃত্যু : স্বাস্থ্য অধিদফতর
চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্তের ২০ শতাংশই শিশু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে বেশি মারা যাচ্ছে তরুণরা
সমগ্র ঢাকায় ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে : বিশেষজ্ঞরা
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন
চোখে গুলিবিদ্ধ সবার সফল অস্ত্রোপচার দেশেই হয়েছে