নিউজ ডেক্স ১৩ জুন ২০২৪ ০২:০৮ পি.এম
টানা বৃষ্টিতে রাঙামাটিতে ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনার ৭ বছর পূর্ণ হলো আজ বৃহস্পতিবার। ২০১৭ সালের ১৩ জুন মাটি চাপা পড়ে ৫ সেনা সদস্যসহ ১২০ জনের প্রাণহানী ঘটে। তবে ভয়াবহ এ ঘটনার সাত পেরিয়ে গেলেও সেই ক্ষতচিহ্নে নতুন নতুন বাড়ি-ঘর নির্মাণ করে মৃত্যুকূপে বসবাস করছেন হাজারো মানুষ।
২০১৭ সালের ১৩ জুন প্রবল বৃষ্টিপাতে ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনায় রাঙামাটির শহরের ভেদভেদীর যুব উন্নয়ন বোর্ড এলাকা, মুসলিম পাড়া, শিমুলতলী, রূপনগর, সাপছড়ি, মগবান, বালুখালী এলাকায় এবং জুরাছড়ি, কাপ্তাই, কাউখালী ও বিলাইছড়ি এলাকায় ৫ সেনা সদস্যসহ ১২০ জনের মৃত্যু হয়।
শহরের মানিকছড়িতে রাঙামাটি -চট্টগ্রাম সড়কের উপর থেকে মাটির সড়াতে গিয়ে ৫ সেনা সদস্য পাহাড় ধসে মাটি চাপায় পড়ে মারা যান। ভয়াবহ সেই পাহাড় ধসে এতো মৃত্যুর মিছিল ও বিপুল পরিমাণের ক্ষয়ক্ষতির পরও ঝুঁকিতে থাকা লোকজনদের পুর্নবাসন আজও করা হয়নি। বরং পাহাড়ের পাদদেশে ভাজে ভাজে নিত্য নতুন ঘর বাড়ি নির্মাণ করে মৃত্যুকূপে বসবাস করছেন।
জেলা প্রশাসন থেকে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম এলেই ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারী লোকজনদের নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে মাইকিং ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা নির্মাণ না করতে নিষেধ করা হয়ে থাকে। কিন্তু ঝুঁকিতে থাকা এসব লোকজন এ নিষেধাজ্ঞা মানছেন না কেউ।
রাঙামাটি পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে শিমুলতলী, রুপনগর, লোকমন্দির পাড়া, পোষ্ট অফিস কলোনী এলাকা, নতুন পাড়া, বিদ্যানগর, কিনারাম পাড়া, সিলেটি পাড়াসহ অন্তত পক্ষে ২৯টি স্থানকে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করেছে প্রশাসন। এছাড়া নানিয়ারচর, কাউখালী উপজেলাসহ কয়েকটি উপজেলায় পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাস রয়েছে। এসব এলাকায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন ১৫ হাজারের অধিক পরিবার।
মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, জেলা প্রশাসক, রাঙামাটি (যে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে আশ্রয় ও সচেতনার জন্য বিভিন্ন বিষয়ে অবহিত করা হচ্ছে। তবে জনসচেতনা প্রয়োজন। কারণ পাহাড়ের পাদদেশে সব সময় ঝুঁকি থাকে তাই তাদের নিরাপদ স্থানে বসবাস করা প্রয়োজন।
পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বাড়িঘর নির্মাণে প্রশাসনের কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি ও ঝুঁকিতে থাকা লোকজনদের সচেতনা সৃষ্টি করা গেলে পাহাড়ধসে প্রাণহানী রোধ করা সম্ভব বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
নবীন নিউজ/পি
নিজেদের সম্পদ পাকিস্তানের কাছে ফেরত চাইবে বাংলাদেশ
ঢাকাসহ ৭ জেলায় রাতের মধ্যে ধেয়ে আসছে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়!
ফের চালু আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুই ইউনিট, বাড়লো সরবরাহ
দেশব্যাপী আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও সবুজায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
মায়ানমার থেকে দেশে ফিরেছে ‘বানৌজা সমুদ্র অভিযান’
উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন পেলেন বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব
৫ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয় আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার’ চালানোর অভিযোগ টিউলিপের
ড্রোন শো জানিয়ে দিল ইতিহাসের নানা পর্ব
বাংলাদেশে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কারাগার থেকে গণহারে মুক্তি রাষ্ট্রের জন্য হুমকি: আবু হানিফ
হানাহানি চাই না, শান্তির দেশ চাই: সেনাপ্রধান
বাংলাদেশের পাসপোর্টে 'একসেপ্ট ইসরায়েল' শর্ত পুনর্বহাল
ডিবি প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে দেওয়া হল
যার যার মত করে বৈশাখ উদযাপন করুন: প্রধান উপদেষ্টা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হলো ১৭ ঘণ্টা পর
আদানির কেন্দ্র থেকে সরবরাহ বন্ধের কারণে লোডশেডিং বাড়তে পারে
আমাদের হৃদয়ে বাস করে এক-একটা ফিলিস্তিন: মিজানুর রহমান আজহারী
দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ফিলিস্তিনিদের পাশে বাংলাদেশ রয়েছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ
মার্চ ফর গাজা: লাখো মানুষের কন্ঠে ধ্বনিত হলো 'ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন'
শেখ হাসিনার দোসররা চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়েছে: ফারুকী
অ্যামনেস্টি উদ্বেগ জানালো মেঘনা আলমকে নিয়ে
মার্চ ফর গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপুকে 'সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ চোর' বললেন সিদ্দিকী নাজমুল
দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
এবার 'মঙ্গল শোভাযাত্রা' নয়, 'বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা'
বাংলাদেশ পুলিশের নতুন লোগো প্রকাশ
পোল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পেলেন সাবেক আইজিপি ময়নুল
দেশে হুমকির মুখে নারীর অবস্থান ও নিরাপত্তা: মহিলা পরিষদ
৬০ কি.মি. বেগে ঝোড়ো হাওয়া: চার অঞ্চলে সতর্কতা