নিউজ ডেক্স ১৪ মে ২০২৪ ০৫:১৬ পি.এম
সবার সামনে নিজেকে স্মার্ট, সুন্দর ও আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করতে কে না চায়? তবে হঠাৎ ওজন বেড়ে গেলে, সবাই খুব চিন্তায় পরে যায়। ওজন কমানোর জন্য চলে হাজারো চেষ্টা। কারণ, অতিরিক্ত ওজনের ফলে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে নানা রোগব্যাধি।
তাই ওজন কমানো জরুরি। কেউ কেউ ওজন কমাতে অনেক রকম ডায়েট করতে শুরু করেন। তাতে কেউ উপকারিতা পান আবার কেউ পড়েন উল্টো বিপদেও ।
কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন, ‘ওয়াটার ফাস্টিং করেই ঝড়ানো সম্ভব শরীরের অতিরিক্ত ওজন। ওজন ঝরাতে এই উপায় বেশ কার্যকর। এখন প্রশ্ন হলো-ওয়াটার ফাস্টিং কী?
দীর্ঘ সময় শুধু পানি পান করে থাকাই ওয়াটার ফাস্টিং। যারা অল্প সময়ে ওজন কমাতে চান, তাদের প্রতি বেলায় সময় ভাগ করে এই তরল পান করতে হবে। টানা ১৫-২০ দিন ওয়াটার ফাস্টিং করলে খুব সহজেই কমবে ওজন। এক্ষেত্রে সারাদিন আপনি পানি ছাড়া আর কোনো কিছুই খেতে পারবেন না। একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পানি পান করেই পেট ভরাতে হবে। এতে শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থগুলো বেরিয়ে যায়।
বিশেষজ্ঞদের বলছেন, ওয়াটার ফাস্টিং এর সময় চাইলে অর্গ্যানিক কালো কফি, গ্রিন টি’সহ ডিটক্স ওয়াটার পান করা যাবে।
সপ্তাহে ২-৩দিন এর বেশি ওয়াটার ফাস্টিং না করাই ভালো। দ্রুত ওজন কমাতে ওয়াটার ফাস্টিংয়ের পাশাপাশি সপ্তাহের অন্যান্য দিন ড্রাই ফাস্টিং করতে পারেন। তবে পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এ ধরনের ফাস্টিং না করাই উত্তম। আর তাড়াহুড়া করে ওয়াটার ফাস্টিং করলেও চলবে না।
ফাস্টিং করার অন্তত সপ্তাহখানেক আগ থেকে ক্ষুধা কমানোর জন্য সুষম খাবার খেতে হবে ও ভাজাপোড়া ও মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।
এ সময় অলিভ অয়েল, খাঁটি নারকেল তেল, সরিষার তেলসহ বাটার, ঘি, বাদাম, ডিম, শাকসবজি ও মাছ-মাংস ইত্যাদি প্রতি বেলার খাবারে রাখতে হবে। ফলে, আপনার ফ্যাট অ্যাডাপটেশন দ্রুত হবে অর্থাৎ ক্ষুধা কমে যাবে। এরপর থেকে ওয়াটার ফাস্টিং ও নিয়ম করে ড্রাই ফাস্টিং করে দিনে এক বেলা অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টায় একবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
দেখবেন দ্রুত ও স্বাস্থ্যকর উপায়ে আপনি ওজন কমাতে সক্ষম হবেন। আস্তে আস্তে ২৪-৭২ ঘণ্টা পর্যন্তও করতে পারেন ওয়াটার ফাস্টিং। এক্ষেত্রে দিনে ২-৩ লিটার পানি পান করতে হবে। ওয়াটার ফাস্টিং চলাকালীন সময়ে কম পরিশ্রম করতে হবে। ওয়াটার ফাস্টিংয় করলে আরও যেসব উপকার মেলে-
*শরীরে অতিরিক্ত ক্ষতিকর পদার্থ জমা হলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস পায়। পানি পান করে ফাস্টিং করলে শরীর থেকে এসব বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যায়।
*শরীরের কোষগুলির উপর ইনসুলিনের প্রভাব বৃদ্ধি পায়। ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে এই উপবাস করার আগে ডায়াবেটিসের রোগীদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
*শরীরে লেবটিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে। এই হরমোন ক্ষুধার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ওয়াটার ফাস্টিংয়ে ক্ষুধা কমে ও অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও কমে যাবে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
*পানি পান করলে শরীর কিটোসিস পর্যায় চলে যায়। কিটোসিস পর্যায়ে স্নায়ুর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
নবীন নিউজ/জেড
দেশের সব হাসপাতালে হচ্ছে সরকারি ফার্মেসি, মিলবে কম দামে ওষুধ
যক্ষ্মার নতুন ঝুঁকিতে দেশ
খাদ্যে ক্ষতিকর উপাদান শনাক্তে কঠোর নীতিমালার আহ্বান
অসংক্রামক রোগ মোকাবিলায় বাজেট বৃদ্ধির আহ্বান
‘নতুন মহামারির’ হানা যুক্তরাষ্ট্রে, মৃত্যুহার ৩৯ শতাংশ
বন্ধ হতে পারে সরকারি ৬ মেডিকেল কলেজ
বকশিশ না দেওয়ায় অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু
২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে
বরুণ ফুলের ঔষধি গুণ—প্রাকৃতিক চিকিৎসার এক বিস্ময়
স্বাস্থ্য ক্যাডারের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কর্মবিরতি শুরু
অব্যবস্থাপনা ও লুটপাটে স্বাস্থ্যসেবা ভেঙে পড়েছে: ডা. ফরহাদ হালিম
দেশে প্রথমবার জিকা ভাইরাসের ক্লাস্টার শনাক্ত
দেশের সব মেডিকেল কলেজে ‘একাডেমিক শাটডাউন’ সোমবার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাস শনাক্ত, মহামারির শঙ্কা
শোল্ডার সার্জারির উন্নয়নে বাংলাদেশে বিশেষ কর্মশালা
ফিরে দেখা: ‘ভারতে মেয়েদের জন্য ৬ মাসের মধ্যে ক্যান্সারের ভ্যাকসিন’
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে দ্বিতীয় ঢাকা
বিপজ্জনক হয়ে উঠছে ঢাকার বাতাস, জানালা বন্ধের পরামর্শ!
অস্বচ্ছল চক্ষু রোগীদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা প্রদান
জরায়ু ক্যানসারে আক্রান্তের অর্ধেকের বেশি নারী প্রতি বছর মারা যান
এইচএমপিভি ভাইরাস সুরক্ষায় করণীয়
দেশে এইচএমপিভি ভাইরাস আক্রান্তে প্রথম মৃত্যু
ভিটামিন ই ক্যাপসুলের বিকল্প তিন খাবার
এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে
দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ঢাকাবাসী, মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
গোমস্তাপুরে নার্সের অবহেলায় শিশুর মৃত্যু, তিন নার্স সাময়িক বরখাস্ত
দেশে ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত
শীতের তীব্রতায় ঠান্ডাজনিত রোগে কাবু শিশু-বয়স্করা
শ্বাসতন্ত্রে নতুন ভাইরাস: বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা নতুন মহামারির