নিউজ ডেক্স ০৮ মে ২০২৪ ০৩:১৬ পি.এম
সুরা মুলক বাংলা উচ্চারণসহ অর্থ
সুরা মূলক বাংলা উচ্চারণ
(বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম)
(১) তাবা-রাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মূলকু ওয়া হুওয়া ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন কাদির।
(২) আল্লাজি খালাকাল মাওতা ওয়াল হায়া-তা লিইয়াবলুওয়াকুম আইয়ুকুম আহছানু‘ আমালাওঁ ওয়া হুওয়াল ‘আজিজুল গাফুর।
(৩) আল্লাজি খালাকা ছাব‘আ ছামা-ওয়া-তিন তিবা-কান মা- তারা- ফি খালকির রাহমা-নি মিন তাফা-উত ফারজি‘ইল বাসারা হাল তারা- মিন ফুতুর।
(৪) ছুম্মার জি’ইলবাসারা কাররাতাইনি ইয়ানকালিব ইলাইকাল বাসারু খা-ছিআওঁ ওয়া হুওয়া হাসির।
(৫) ওয়া লাকাদ জাইয়ান্নাছ সামাআদ্দুনইয়া- বিমাসা-বিহা ওয়াযা’আলনা- হা- রুজুমাল লিশশায়াতিনি ওয়া আ’তাদনা- লাহুম ‘আযা- বাছছা’ঈর।
(৬) ওয়া লিল্লাজিনা কাফারুবিরাব্বিহিম ‘আযা- বুযাহান্নামা ওয়াবি’ছাল মাসির।
(৭) ইজাউলকুফিহা- ছামি’উ লাহা- শাহিকাওঁ ওয়াহিয়া তাফুর।
(৮) তাকা- দুতামাইয়াজুমিনাল গাইজি কুল্লামাউলকিয়া ফিহা- ফাওজুন ছাআলাহুম খাজানাতুহাআলাম ইয়া’তিকুম নাজির।
(৯) কা- লুবালা- কাদ যাআনা- নাজিরুন ফাকাজযাবনা- ওয়া কুলনা- মানাজযালাল্লা- হু মিন শাইয়িন ইন আনতুম ইল্লা- ফি দালা- লিন কাবির।
(১০) ওয়া কা-লুলাও কুন্না- নাছমা’উ আও না’কিলুমা- কুন্না-ফিআসহা-বিছছা’ঈর।
(১১) ফা’তারাফুবিজামবিহিম ফাছুহক্বললিআসহা-বিছ ছা’ঈর।
(১২) ইন্নাল্লাজিনা ইয়াখশাওনা রাব্বাহুম বিলগাইবি লাহুম মাগফিরাতুওঁ ওয়া আজরুন কাবির।
(১৩) ওয়া আছিররুকাওলাকুম আবিজহারুবিহি ইন্নাহু’আলিমুম বিজা- তিসসুদু র।
(১৪) আলা- ইয়া’লামুমান খালাকা ওয়া হুওয়াল্লাতিফুল খাবির।
(১৫) হুওয়াল্লাজি যা’আলা লাকুমুল আরদা যালুলান ফামশুফি মানা-কিবিহা- ওয়া কুলুমির রিজকিহি ওয়া ইলাইহিন নুশুর।
(১৬) আ আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইয়াখছিফা বিকুমুল আরদা ফাইযা- হিয়া তামুর।
(১৭) আম আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইউরছিলা ‘আলাইকুম হা-সিবান ফাছাতা’লামুনা কাইফা নাজির।
(১৮) ওয়া লাকাদ কাজযাবাল্লাজিনা মিন কাবলিহিম ফাকাইফা কা- না নাকির।
(১৯) আওয়ালাম ইয়ারাও ইলাত্তাইরি ফাওকাহুম সাফফা-তিওঁ ওয়াইয়াকবিদন । মাইউমছিকুহুন্না ইল্লাররাহমা-নু ইন্নাহুবিকুল্লি শাইয়িম বাসির।
(২০) আম্মান হা-যাল্লাজি হুওয়া জুনদুল্লাকুম ইয়ানসুরুকুম মিন দু নিররাহমা-নি ইনিল কাফিরুনা ইল্লা- ফি গুরুর।
(২১) আম্মান হা- যাল্লাজি ইয়ারজকুকুম ইন আমছাকা রিজকাহু বাল্লাজজুফি ‘উতুওবিওয়া নুফুর।
(২২) আফামাইঁ ইয়ামশি মুকিব্বান ‘আলা- ওয়াজহিহি আহদা আম্মাইঁ ইয়ামশি ছাবি ইয়ান ‘আলা-সিরা-তিমমুছতাকিম।
(২৩) কুল হুওয়াল্লাজিআনশাআকুম ওয়া যা‘আলা লাকুমুছছাম‘আ ওয়াল আবসা-রা ওয়াল আফইদাতা কালিলাম মা-তাশকুরুন।
(২৪) কুল হুওয়াল্লাজি যারাআকুম ফিল আরদিওয়া ইলাইহি তুহশারুন।
(২৫) ওয়া ইয়াকুলুনা মাতা-হা-যাল ওয়া’দুইন কুনতুম সা-দিকিন।
(২৬) কুল ইন্নামাল ‘ইলমু’ইনদাল্লা- হি ওয়া ইন্নামাআনা নাজিরুম মুবিন।
(২৭) ফালাম্মা-রাআওহু ঝুলফাতান সিআত ঊজুহুল্লাজিনা কাফারুওয়া কিলা হা-যাল্লাজি কুনতুম বিহি তাদ্দা’ঊন।
(২৮) কুল আরাআইতুম ইন আহলাকানিয়াল্লা-হু ওয়া মাম্মা‘ইয়া আও রাহিমানা- ফামাইঁ ইউজিরুল কা-ফিরিনা মিন ‘আযা-বিন আলিম।
(২৯) কুল হুওয়াররাহমা-নুআ-মান্না-বিহি ওয়া’আলাইহি তাওয়াক্কালনা-, ফাছাতা’লামুনা মান হুওয়া ফি দালা-লিম মুবিন।
(৩০) কুল আরাআইতুম ইন আসবাহা মাউকুম গাওরান ফামাইঁ ইয়া’তিকুম বিমাইম মা’ঈন।
সুরা মূলক বাংলা অর্থ
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি
(১) বরকতময় তিনি যার হাতে সর্বময় কর্তৃত। আর তিনি সব কিছুর ওপর সর্বশক্তিমান।
(২) যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদের পরিক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে আমলের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালি, অতিশয় ক্ষমাশীল।
(৩) যিনি সাত আসমান স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে তুমি কোনো অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তুমি আবার দৃষ্টি ফিরাও, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি?
(৪) অতঃপর তুমি দৃষ্টি ফিরাও একের পর এক, সেই দৃষ্টি অবনমিত ও ক্লান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।
(৫) আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপ দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং সেগুলোকে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের বস্তু বানিয়েছি। আর তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের আজাব।
(৬) আর যারা তাদের রবকে অস্বীকার করে, তাদের জন্য রয়েছে যাহান্নামের আজাব। আর কতই না নিকৃষ্ট সেই প্রত্যাবর্তনস্থল!
(৭) যখন তাদের তাতে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা তার বিকট শব্দ শুনতে পাবে। আর তা উথলিয়ে উঠবে।
(৮) ক্রোধে তা ছিন্ন ভিন্ন হওয়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোনো দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তার প্রহরিরা তাদের জিজ্ঞাসা করবে, ‘তোমাদের নিকট কি কোনো সতর্ককারি আসেনি’?
(৯) তারা বলবে, ‘হ্যা, আমাদের নিকট সতর্ককারি এসেছিল। তখন আমরা (তাদের) মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কিছুই নাজিল করেননি। তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে রয়েছ’।
(১০) আর তারা বলবে, ‘যদি আমরা শুনতাম অথবা বুঝতাম, তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসিদের মধ্যে থাকতাম না’।
(১১) অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অতএব, ধ্বংস জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসিদের জন্য।
(১২) নিশ্চয়ই যারা তাদের রবকে না দেখেই ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও বড় প্রতিদান।
(১৩) আর তোমরা তোমাদের কথা গোপন করো অথবা তা প্রকাশ করো, নিশ্চয়ই তিনি অন্তরসমূহে যা আছে সে বিষয়ে সম্যক অবগত।
(১৪) যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি যানেন না? অথচ তিনি অতি সূক্ষ¥দর্শী, পূর্ণ অবহিত।
(১৫) তিনিই তো তোমাদের জন্য জমিনকে সুগম করে দিয়েছেন, কাজেই তোমরা এর পথে-প্রান্তরে বিচরণ কর এবং তাঁর রিজিক থেকে তোমরা আহার করো। আর তাঁর নিকটই পুনরুত্থান।
(১৬) যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদেরসহ জমিন ধসিয়ে দেওয়া থেকে কি তোমরা নিরাপদ হয়ে গেছ, অতঃপর আকস্মিকভাবে তা থর থর করে কাঁপতে থাকবে।
(১৭) যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের ওপর পাথর নিক্ষেপকারি ঝোড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা যানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?
(১৮) আর অবশ্যই তাদের পূর্ববর্তীরাও অস্বীকার করেছিল। ফলে কেমন ছিল আমার প্রত্যাখ্যান (এর শাস্তি)?
(১৯) তারা কি লক্ষ্য করেনি তাদের উপরস্থ পাখিদের প্রতি, যারা ডানা বিস্তার করে ও গুটিয়ে নেয়? পরম করুণাময় ছাড়া অন্য কেউ এদের স্থির রাখে না। নিশ্চয়ই তিনি সব কিছুর সম্যক দ্রষ্টা।
(২০) পরম করুণাময় ছাড়া তোমাদের কি আর কোনো সৈন্য আছে, যারা তোমাদের সাহায্য করবে? কাফিররা শুধু তো ধোঁকায় নিপতিত।
(২১) অথবা এমন কে আছে, যে তোমাদের রিজিক দান করবে যদি আল্লাহ তাঁর রিজিক বন্ধ করে দেন? বরং তারা অহমিকা ও অনীহায় নিমজ্জিত হয়ে আছে।
(২২) যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখের ওপর ভর দিয়ে চলে সে কি অধিক হেদায়াতপ্রাপ্ত না কি সেই ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরল পথে চলে?
(২৩) বলো, ‘তিনিই তোমাদের সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জন্য শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি এবং অন্তকরণসমুহ দিয়েছেন। তোমরা খুব অল্পই শোকর করো’।
(২৪) বলো, ‘তিনিই তোমাদের জমিনে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর কাছেই তোমাদের সমবেত করা হবে’।
(২৫) আর তারা বলে, ‘সে ওয়াদা কখন বাস্তবায়িত হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।
(২৬) বলো, ‘এ বিষয়ের জ্ঞান আল্লাহরই নিকট। আর আমি তো স্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।
(২৭) অতঃপর তারা যখন তা আসন্ন দেখতে পাবে, তখন কাফিরদের চেহারা মলিন হয়ে যাবে এবং বলা হবে, ‘এটাই হলো তা, যা তোমরা দাবি করছিলে’।
(২৮) বলো, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি’? যদি আল্লাহ আমাকে এবং আমার সঙ্গে যারা আছে, তাদের ধ্বংস করে দেন অথবা আমাদের প্রতি দয়া করেন, তাহলে কাফিরদের যন্ত্রণাদায়ক থেকে কে রক্ষা করবে’?
(২৯) বলো, ‘তিনিই পরম করুণাময়। আমরা তাঁর প্রতি ইমান এনেছি এবং তাঁর ওপর তাওয়াক্কুল করেছি। কাজেই তোমরা অচিরেই যানতে পারবে কে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছে’?
(৩০) বলো, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কী, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভে চলে যায়, তাহলে কে তোমাদের বহমান পানি এনে দিবে’?
নবীন নিউজ/এফ
যুবক বয়সের তওবা মহান আল্লাহর কাছে অত্যাধিক প্রিয় : ছারছীনার পীর সাহেব
নফল ইবাদত মুমিনের জীবনে বিশেষ গুরুত্ব বহন
বিশ্ব ইজতেমা আগামী জানুয়ারিতে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের খতিব ফিরে আসায় বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষ
রাজধানীতে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে শোভাযাত্রা
হজের চূড়ান্ত নিবন্ধন শুরু
রাজধানীতে ‘হায় হোসেন’ ধ্বনিতে তাজিয়া মিছিল
দেশে ফিরলেন ৫৬ হাজার ৩৩১ হাজি
পবিত্র হিজরি নববর্ষ আজ
পবিত্র আশুরা ১৭ জুলাই
কাবার চাবি সংরক্ষক শায়েখ সালেহ মারা গেছেন
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু আজ
১৩০ বছর বয়সে হজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা পেলেন বৃদ্ধা
বাংলাসহ ৫০ ভাষায় অনুবাদ হবে হজের খুতবা
উপহার হিসেবে পাওয়া পশু দিয়ে কোরবানি হবে কী?
৪০জন হাফেজের বিয়ের মাধ্যমে মসজিদ উদ্বোধন
“ওদের বিজ্ঞাপনটা অনেকটা পাগলকে সাঁকো না নাড়ানোর অনুরোধের মতোই হয়েছে”
৭ নামেই কোরবানি কী জায়েজ?
হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেরা হজ পালন করবেন যেভাবে
যে ২ ধরনের মানুষকে শরিকে রাখলে কারোই কোরবানি হবে না
৩ লাখ অনুমোদনবিহীন হজযাত্রীকে মক্কা থেকে বের করে দিলো কর্তৃপক্ষ
পশুর মধ্যে যেসব সমস্যা থাকলে কোরবানি হবে না
হজে গিয়ে ১২ বাংলাদেশির মৃত্যু
কোরবানি না দিয়ে সেই টাকা কি দান করা যাবে?
হজের তারিখ ঘোষণা করল সৌদি আরব
অবৈধ পন্থায় টিকিট বিক্রি, ইসলাম সমর্থন করে না
কোরবানিদাতা তার নখ ও চুল কখন কাটবেন?
জগন্নাথদেব এর রথযাত্রায় ইসকনের কর্মসূচি
১১৬ বছর বয়সে মারা গেলেন নড়াইল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক খতিব