নিউজ ডেক্স ০৬ মে ২০২৪ ০৫:৩০ পি.এম
হাসি যে স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারি তা প্রায় সবাই এখন জানেন। কিন্তু কখনও কি কান্নার উপকারিতা শুনেছেন? গবেষণা বলছে, কান্না পেলে এবার আর নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন নেই। কারণ কান্না মন এবং শরীর উভয়কেই সুস্থ রাখে। শুধু তাই নয় এই কান্নার উপকারিতাও অনেক
বিশ্বের সব মানুষের প্রথম ভাষা হচ্ছে কান্না। সেই ক্ষেত্রে কান্নাকে পৃথিবীর প্রথম ভাষা বলা যেতেই পারে। কান্নার ভাষা সর্বজনীন। সব ভাষার মানুষ কাঁদে। কান্নার ভাষা সব ভাষাভাষি বোঝে। একজন নবজাতকও নিজের অস্তিত্ব জানান দেয় কান্নার মাধ্যমে। এটা তার সুস্থতার প্রকাশ
বিবাহের পর বাবা-মাকে ছেড়ে শ্বশুড়বাড়ি যাওয়ার সময় প্রতিটি মেয়েই অঝোরে কাঁদে। অনেকে কাঁদতে কাঁদতে জ্ঞানও হারিয়ে ফেলেন। এই মুহূর্তটি সত্যিই ভীষণ কষ্টের। তবে ওই কান্নার পর শরীরের মধ্যে এক মানসিক শান্তিরও প্রকাশ পায়। মনটা খালি হয়ে যায়। বুকের ভিতর হু হু করে ওঠাও বন্ধ হয়ে যায়। তবে সেই কষ্ট চেপে রাখা একেবারেই উচিত নয়।
মনে ব্যথা পেয়ে, প্রেমে আঘাত পেয়ে আবার অনেকে কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন। অনেকে আবার বন্ধু মহলে ছিঁচকাদুনে নামেও পরিচিত। তবে এবার যদি জানতে পারেন কান্নাকাটি করা শরীর ও মন দুইয়ের জন্যই ভালো, তবে হয়ত রোজই নানান অজুহাতে কাঁদতে বসবেন।
অশ্রু হচ্ছে পানি, লবণ, কিছু অ্যান্টিবডি আর কিছু অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্টের সংমিশ্রণ, যা মানুষের চোখের ঠিক পাশে অবস্থিত ল্যাক্রিমাল নামক অশ্রুগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয়। গবেষণায় দেখা যায় মানুষের কান্না ৩ প্রকার। ব্যাসাল,রিফ্লেক্স আর ইমোশনাল।
*আপনি প্রায়ই দেখে থাকবেন, অনেক সময় আপনি ঘুমিয়ে পড়েছেন এবং চোখের পলক পড়লে এই অশ্রু বেরিয়ে আসে। এই চোখের জলকে ব্যাসাল টিয়ার্স বলা হয়। যা চোখের আর্দ্রতা ধরে রাখতে কাজ করে। তবে এটি আবেগহীন কান্না।
*মাঝে মাঝে রাস্তায় বের হলে ধুলাবালি ও ধোঁয়ার কারণে চোখে জল চলে আসে। এই ধরনের কান্নাকে বলা হয় রিফ্লেক্স টিয়ার্স যা আপনার চোখ পরিষ্কার করে।
*কখনও কখনও একজন ব্যক্তি আবেগে আপ্লুত হন এবং আবেগ তাঁর উপর এতটাই আধিপত্য বিস্তার করে যে তাঁর চোখ থেকে অশ্রু বেরিয়ে আসে। এই ধরনের টিয়ারকে ইমোশনাল টিয়ারস বলা হয় যা আপনাকে মানসিক আরাম দেয়।
আপনি যখন কাঁদেন তখন অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়। এ কারণে শারীরিক ও মানসিক ব্যথা কমে যায়। চোখের জলে লাইসোজাইম নামে একটি তরল পাওয়া যায়, যার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি আমাদের চোখকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং চোখ পরিষ্কার করে। কান্না শরীরে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসরণ করে যা শারীরিক ও মানসিক কষ্ট থেকে মুক্তি দেয়।
এখন থেকে যখনই কান্না পাবে, নিজেকে আর থামাবেন না, আচ্ছে মতো কেঁদে নিবেন। কারণ কান্না আসলে ভাল জিনিস।
নবীন নিউজ/জেড
কীভাবে বুঝবেন খাবার ভেজাল আছে নাকি!
ফ্রিজে মাংস সংরক্ষণ করার সঠিক পদ্ধতি
সহজে ডিপ ফ্রিজ পরিষ্কার করার উপায়
বিমানবন্দর সড়ক এলাকা বন্ধ আজ
ব্যর্থ মানুষ ৫টি কাজ দিয়ে দিন শুরু করেন
‘মুড সুইং’ কখন খারাপ?
প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে গেলে যে কাজগুলো করবেন না
কাঁটাচামচে খাবার খাওয়ার নিয়ম মানেন?
কান্নায় রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা, জানেন কী?
নারীরা পুরুষের তুলনায় বেশি বাঁচলেও অসুস্থই থাকেন বেশি: গবেষণা
শাড়ি পরলেই হতে পারে ক্যানসার: চিকিৎসা বিজ্ঞান
কেমন হবে এই বৈশাখের সাজ?
এই গরমে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচতে যা করবেন
২০ বছর আগেই শনাক্ত করা যাবে ক্যান্সারের লক্ষণ, দাবি গবেষণায়
আজ ইফতারে বানিয়ে নিন ম্যাগি মাঞ্চুরিয়ান, দেখুন রেসিপি
জাল নোট চেনার ৭ উপায়
গ্যাস সিলিন্ডার দুর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজন সচেতনতা
গরম খাবার বা চা খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে গেলে করণীয়
রুট ক্যানেল না ফিলিং?
যে রোগে চুল পড়ে যায়
গর্ভাবস্থায় রোজা রাখতে হলে যা করণীয়
শরীরে আঁচিলের সংখ্যা বাড়াটা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ
আজ ঘুমাতে হবে
ইফতারে মজাদার ও পুষ্টিকর ক্যাশুনাট সালাদ
সেহরিতে কী খাবেন, কী খাবেন না?
একটি টুথব্রাশ কত দিন ব্যবহার করবেন?
বিয়ে সম্পর্কে যে ধারণাগুলো করা উচিত নয়
সহজেই ঘুমিয়ে পড়া যায় সে বিষয়ে ১০টি উপায়ের কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
মানুষের মতো হাতির মধ্যেও অনুভূতি বিরাজমান!
চুল ঝরে পড়ার যে ১০ কারণ অনেকেই জানেন না